Blog

  • প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে চিকিৎসা সংস্থা আইএমএ

    প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে চিকিৎসা সংস্থা আইএমএ

    কলকাতা: ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডক্টর সন্দীপ ঘোষের সদস্যপদ স্থগিত করেছে, যেখানে এই মাসে একজন ডাক্তারকে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছিল। ডাঃ ঘোষ – যাকে সোমবার মিথ্যা-সনাক্তকারী পরীক্ষা করা হয়েছিল – মহিলার দেহ পাওয়া গেলে পুলিশ অভিযোগ দায়ের না করা সহ মামলায় অবহেলার অভিযোগ আনা হয়েছে৷ ডাক্তার হত্যার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ নেই, তবে জামিন অযোগ্য দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। যাইহোক, দাবি করা হয়েছে যে আরজি কর হাসপাতালের দুর্নীতি – একজন প্রাক্তন কর্মচারী ডাঃ ঘোষের বিরুদ্ধে মৃতদেহ এবং বায়োমেডিকাল বর্জ্য পাচারের অভিযোগ করেছেন – এই হত্যার সাথে জড়িত।

    একটি সংক্ষিপ্ত বিবৃতিতে IMA বলেছে “(ডাক্তারের পিতামাতা) … আপনার বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগ তুলে ধরেছেন পরিস্থিতি মোকাবেলায় এবং সমস্যাটি পরিচালনা করার ক্ষেত্রে আপনার সহানুভূতি ও সংবেদনশীলতার অভাব…”

    আইএমএ বাংলার ডাক্তারদের করা অভিযোগেরও উল্লেখ করেছে – যে ডাঃ ঘোষ তার কর্মের দ্বারা পেশাটিকে অসম্মানিত করেছেন – এবং বলেছে যে শৃঙ্খলা কমিটি তাকে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

    ডাক্তার ঘোষের মৃতদেহ পাওয়ার পর থেকেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে।

    তিনি নৈতিক দায় স্বীকার করে কয়েকদিন পর পদত্যাগ করেন, কিন্তু কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বঙ্গ সরকার তাকে কলকাতা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের প্রধান নিযুক্ত করে।

  • পলিগ্রাফ টেস্টে কি বলল সঞ্জয় ?

    পলিগ্রাফ টেস্টে কি বলল সঞ্জয় ?

    ওই দিন রাত ১১টা ১ মিনিটে তিনি এক বন্ধু সৌরভকে নিয়ে আরজি কর হাসপাতাল থেকে বেরিয়েছিলেন, পথে তারা মদ পান করেন। তারপর সঞ্জয় বলেন কলকাতার রেড লাইট এরিয়া সোনাগাছিতে গিয়েছিলাম,সেখানে ভালো না লাগলে তখন সঞ্জয় চেতলাতে যান কিন্তু তিনি শারীরিক সম্পর্ক করেননি।9 আগস্ট, তিনি তার বন্ধু সৌরভের সাথে বাইকে করে আরজিকে হাসপাতালে পৌঁছেছিলেন। সঞ্জয়ের বন্ধু সৌরভের ভাই হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। দু’জনেই তাঁর খোঁজ খবর নিতে হাসপাতালে গিয়েছিলেন।

    কলকাতায় গত ৯ আগস্ট রাতে আরজি কর হাসপাতালের এক শিক্ষানবিশ চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুন করা হয়। এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত সাতজনের পলিগ্রাফ পরীক্ষা করেছে সিবিআই। এই সাতজনের মধ্যে প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ও রয়েছেন। এদিকে সঞ্জয় রায় অপরাধের কথা স্বীকার করে ঘটনার রাতের পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দিয়েছেন।সঞ্জয় বলেছেন যে সেই রাতে 11.15 এ, তিনি এবং সৌরভ দুজনেই হাসপাতাল ছেড়ে মদ্যপান করার পরিকল্পনা করেছিলেন। দুজনেই আরজি কর হাসপাতাল থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে 5 পয়েন্ট নামক জায়গা থেকে মদ কিনে রাস্তায় পান করে। এখান থেকে দুজনেই দক্ষিণ কলকাতার রেড লাইট এলাকা চেতলা যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন।চেতলা যাওয়ার সময় দুজনেই রাস্তায় এক মেয়েকে শ্লীলতাহানি করে, যা সিসিটিভিতে ধরা পড়ে। দুজনেই চেতলা পৌঁছে বিয়ার পান করে। সৌরভ টাকা দেয় এবং সেখানে সেক্স করে। সৌরভ ভিতরে যায় এবং সঞ্জয় রায় বাইরে দাঁড়িয়ে তার বান্ধবীকে ভিডিও কল করতে বলে। সে তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে ভিডিও কলে কথা বলে। সে তার বান্ধবীকে তাকে একটি নগ্ন ছবি পাঠাতে বলে, বান্ধবী তাকে একটি নগ্ন ছবি পাঠায়। এটা স্পষ্ট যে সৌরভ চেতলাতে সেক্স করেছে কিন্তু সঞ্জয় রায় নয়। যখন তারা দুজনেই বাইকে ফিরে আসে, সৌরভ তাকে বাড়ি যেতে বলে।

    সঞ্জয় রায় বলে যে সে সৌরভকে হাসপাতালে নিয়ে যায়, সৌরভ তার ভাইয়ের কাছে যায় বাড়িতে যাওয়ার জন্য টাকা চাই সৌরভের ভাই টাকা দেয় না, এর পরে সৌরভ তার এক বন্ধুর মাধ্যমে র‌্যাপিডো বুক করে এবং বাড়িতে যায়।এরপর রাত ৩.৩০ থেকে ৩.৪০ এর মধ্যে সঞ্জয় রায় আরজি হাসপাতালে পৌঁছান।সেখান থেকে সঞ্জয় কে সিসিটিভি ক্যামেরায় সেমিনার হলে যেতে দেখা যায়

    সঞ্জয় রায় জানান যে তিনি হাসপাতালের সেমিনার হলে যান। নির্যাতিতা সেখানে ঘুমিয়ে ছিল, সে তার মুখ ও গলা টিপে শ্বাসরোধ করে।তারপর তরুণী চিকিৎসক অজ্ঞান হয়ে যায়। এসময় সে তাকে ধর্ষণ করে, খুন করে সেখান থেকে চলে যায়। এদিকে, তার ব্লুটুথ

    অপরাধ স্থলে পড়ে যায় । সঞ্জয় রায় হাসপাতাল থেকে সোজা কলকাতা পুলিশের ৪র্থ ব্যাটালিয়নে অনুপম দত্তের বাড়িতে গিয়ে ঘুমিয়ে পড়েন।9 আগস্ট সকালে, কলকাতার আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার হলে চিকিৎসকের মৃতদেহ পাওয়া যায়।এই ঘটনার পরে সিসিটিভি ক্যামেরা সুত্র ধরে ও ব্লুটুথ ডিভাইসটির মাধ্যমে সঞ্জয় রায় কে চিহ্নিত করে গ্রেফতার করা হয়।

  • TMCP: রাতের ট্রেনেই কলকাতায় আসছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কয়েকশো সদস্য

    TMCP: রাতের ট্রেনেই কলকাতায় আসছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কয়েকশো সদস্য

    TMCP: আরজি করের প্রেক্ষাপটে এবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মঞ্চ থেকেও ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’-এর আওয়াজ তোলা হবে। এই ‘জাস্টিস’ সিবিআইয়ের কাছ থেকে ইতিমধ্যেই একাধিকবার চেয়েছেন তৃণমূলের নেতারা। বারবার কুণাল ঘোষের মুখে শোনাও গিয়েছে সে কথা। বুধবারের মঞ্চে সেই দাবিই আরও জোরাল হবে। 

    জলপাইগুড়ি: ২৮ অগস্ট তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস। উত্তরবঙ্গ থেকে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সদস্যরা দলে দলে কলকাতামুখী। সোমবারই মিছিল করে জলপাইগুড়ি স্টেশনে এসে পৌঁছন তাঁরা। দার্জিলিং মেলে কলকাতার দিকে রওনা দেন জলপাইগুড়ির তৃণমূল সমর্থিত ছাত্ররা। বুধবার ২৮ তারিখ মেয়ো রোডে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কোন বার্তা দেন, সেদিকেই এখন নজর রাজ্যবাসীর।

    সোমবার রাতে জলপাইগুড়ি টাউন স্টেশন থেকে দার্জিলিং মেলে প্রায় ৫০০ তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মী কলকাতার উদ্দেশে রওনা দেন। তাঁরা জানান, ২৮ তারিখের কর্মসূচিতে যোগ দিতেই সোমবার রওনা দিলেন তাঁরা। প্রত্যেক বছরই ২৮ অগস্ট গান্ধী মূর্তির পাদদেশে এই দিনটি পালন করে টিএমসিপি।

    টিএমসিপি রাজ্য কমিটির সদস্য দেবজিৎ সরকার জানান, জলপাইগুড়ি জেলা থেকে ৪ হাজারের বেশি কর্মী ইতিমধ্যে কলকাতা চলে গিয়েছে। অন্যদিকে যুব তৃণমূলের প্রাক্তন জেলা সভাপতি সৈকত চট্টোপাধ্যায় বলেন, “২৮ অগস্ট গান্ধী মূর্তির পাদদেশে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অনুষ্ঠান। সেখানেই যাচ্ছেন।” আগামিকাল কলকাতায় নবান্ন অভিযান। তৃণমূল নেতৃত্ব সেসব কানেই তুলতে নারাজ। বলেন, ওসব বিজেপির কর্মসূচি। সকলে সবই জানে। আমাদের নজর ২৮ তারিখে।

    আরজি করের প্রেক্ষাপটে এবার তৃণমূল ছাত্র পরিষদের মঞ্চ থেকেও ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’-এর আওয়াজ তোলা হবে। এই ‘জাস্টিস’ সিবিআইয়ের কাছ থেকে ইতিমধ্যেই একাধিকবার চেয়েছেন তৃণমূলের নেতারা। বারবার কুণাল ঘোষের মুখে শোনাও গিয়েছে সে কথা। বুধবারের মঞ্চে সেই দাবিই আরও জোরাল হবে।

  • Mukesh Ambani: মুকেশ অম্বানির হাত ধরে লক্ষ্মীলাভ থামছেই না, ঘরে ঢুকল আরও ২৯ হাজার কোটি, নেপথ্যে কোন রহস্য?

    Mukesh Ambani: মুকেশ অম্বানির হাত ধরে লক্ষ্মীলাভ থামছেই না, ঘরে ঢুকল আরও ২৯ হাজার কোটি, নেপথ্যে কোন রহস্য?

    Mukesh Ambani: তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের সবচেয়ে দামি কোম্পানি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের বাজার মূলধন গত সপ্তাহে মোট ২৯,৬৩৪.২৭ কোটি টাকা বেড়ে ২০,২৯,৭১০.৬৮ কোটি টাকা হয়েছে৷ আর তাতেই লাভবান হয়েছেন শেয়ার হোল্ডাররা।

    কলকাতা: আম্বানির হাত ধরে আরও লক্ষ্মী লাভ। এক সপ্তামে শেয়ার হোল্ডারদের পকেটে ঢুকল প্রায় ২৯ হাজার কোটিরও বেশি টাকা। গত এক সপ্তাহে শেয়ার বাজারে ব্যাপক উত্থান-পতন দেখা গেলেও একাধিক সংস্থার ঘরে তুলে ফেলেছে বড় লাভ। একইসঙ্গে দেশের শীর্ষ স্থানীয় ১০ কোম্পানির মধ্যে ৯ কোম্পানির মূলধনই বাড়তে দেখা গিয়েছে। সবচেয়ে বেশি লাভবান হয়েছে রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস (টিসিএস) এবং হিন্দুস্তান ইউনিলিভার লিমিটেড। রিলায়েন্স একা আয় করেছে ২৯,৬৩৪ কোটি টাকা। 

    তবে দেশের শীর্ষ ১০ টি কোম্পানির মধ্যে শুধুমাত্র HDFC ব্যাঙ্কের বাজার মূলধন কমেছে। ৪,৮৩৫.৩৪ কোটি টাকা কমে ১২,৩৮,৬০৬.১৯ কোটি টাকা হয়েছে। মোট বাজার মূলধনের পরিপ্রেক্ষিতে, রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ এই সপ্তাহেও দেশের সবচেয়ে মূল্যবান কোম্পানি হিসাবে উঠেছে। তালিকায় তারপরেই রয়েছে TCS, HDFC ব্যাঙ্ক, ভারতী এয়ারটেল, ICICI ব্যাঙ্ক, ইনফোসিস, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, LIC, হিন্দুস্তান ইউনিলিভার এবং ITC। 

    তথ্য বলছে, বর্তমানে দেশের সবচেয়ে দামি কোম্পানি রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের বাজার মূলধন গত সপ্তাহে মোট ২৯,৬৩৪.২৭ কোটি টাকা বেড়ে ২০,২৯,৭১০.৬৮ কোটি টাকা হয়েছে৷ আর তাতেই লাভবান হয়েছেন শেয়ার হোল্ডাররা। তথ্য বলছে, দেশের শীর্ষ ১০টি কোম্পানির মধ্যে ৯টির মোট বাজার মূলধন গত সপ্তাহে ৯৫,৫২২.৮১ কোটি টাকা বেড়েছে। রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের পর সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি দেখা গিয়েছে টিসিএস-এর ক্ষেত্রে। কোম্পানির বাজার মূলধন ১৭,১৬৭.৮৩ কোটি টাকা বেড়ে হয়েছে ১৬,১৫,১১৪.২৭ কোটি টাকা। হিন্দুস্তান ইউনিলিভারের মূলধন ১৫,২২৫.৩৬ কোটি টাকা বেড়ে ৬,৬১,১৫১.৪৯ কোটি টাকা হয়েছে৷

  • Online Delivery: দিনে কত টাকা উপার্জন করেন ডেলিভারি কর্মীরা, জানেন!

    Online Delivery: দিনে কত টাকা উপার্জন করেন ডেলিভারি কর্মীরা, জানেন!

    Delivery Partner Income: দেশের ৪০টি শহরে জ়োমাটো, সুইগি, উবার ও অ্যামাজনের প্রায় ২ হাজারেরও বেশি ডেলিভারি কর্মীর উপরে সমীক্ষা করে এই তথ্য জানা গিয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৬১ শতাংশ কর্মী আয়কর সীমা কত, সে সম্পর্কে জানেন না।  যারা আইটিআর ফাইল করেন, তাদের মধ্যেও ৬৬ শতাংশ জিরো রিটার্ন দাখিল করেছেন। 

    নয়া দিল্লি: চলতি কথায় বলা হয়, চাইলেই হাতে পাওয়া যায় সবকিছু। আক্ষরিক অর্থেই এখন হাতের মুঠোয় দুনিয়া। যা চাইবেন, তা হাতের মুঠোয় থাকা ফোনে অর্ডার করলেই ১০-১৫ মিনিটে বাড়ির দোরগোড়ায় হাজির। জ্যোমাটো সুইগি থেকে ব্লিঙ্কিট, জ়েপটো- হাজারো অ্যাপ আছে। এই অ্যাপগুলি বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা উপার্জনও করছে। কিন্তু যারা এই জিনিসপত্র ডেলিভারি করছেন, তারা বছরে কত টাকা উপার্জন করেন, জানেন?

    সম্প্রতিই বোরজো নামক একটি সংস্থার সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ভারতে যারা ডেলিভারি কর্মী হিসাবে কাজ করেন, তাদের মধ্যে ৭৭.৬ শতাংশ কর্মীরই বার্ষিক উপার্জন আড়াই লক্ষ টাকার নীচে। অর্থাৎ তাদের দৈনিক আয় ৭০০ টাকারও কম।

    দেশের ৪০টি শহরে জ়োমাটো, সুইগি, উবার ও অ্যামাজনের প্রায় ২ হাজারেরও বেশি ডেলিভারি কর্মীর উপরে সমীক্ষা করে এই তথ্য জানা গিয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৬১ শতাংশ কর্মী আয়কর সীমা কত, সে সম্পর্কে জানেন না।  যারা আইটিআর ফাইল করেন, তাদের মধ্যেও ৬৬ শতাংশ জিরো রিটার্ন দাখিল করেছেন।

    এবার প্রশ্ন উঠতে পারে যে ডেলিভারি কর্মীরা অর্থ সঞ্চয় করেন কীভাবে? সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মাত্র ২৪ শতাংশ পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফে টাকা জমান। টাকার অঙ্ক ১ হাজার থেকে ৩ হাজারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে।  ২৩ শতাংশ ডেলিভারি কর্মী মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগ করেন। এদের মধ্যে আবার ৭১ শতাংশেরই বিনিয়োগের অঙ্ক মাত্র ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা। ২৬ শতাংশ সরাসরি স্টক মার্কেটে বিনিয়োগ করেন। ডেলিভারি কর্মীদের মধ্যে ৬২ শতাংশের জীবনবিমাও নেই।

  • ‘মোমবাতি না জ্বালিয়ে, ধর্ষকদের জ্বালান’, আরও কড়া শুভশ্রীর প্রতিবাদের ভাষা

    ‘মোমবাতি না জ্বালিয়ে, ধর্ষকদের জ্বালান’, আরও কড়া শুভশ্রীর প্রতিবাদের ভাষা

    Tollywood: আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রতিবাদে সরব টলিপাড়া। প্রতিবাদ মিছিল হোক কিংবা যে কোনও অনুষ্ঠান—সর্বত্র নায়িকাদের একটাই দাবি ‘ন্যায় বিচার চাই’। ১৭ দিন হয়ে গেল এখনও পর্যন্ত তিলোত্তমার ঘটনার কোনও উত্তর মেলেনি। যে কোনও নায়িকার সমাজমাধ্যমের পাতা ঘাঁটলে একটাই পোস্ট দেখা যাবে। সোমবার যেন আরও কড়া তাঁদের প্রতিবাদের ভাষা।

    আরজি কর কাণ্ড নিয়ে প্রতিবাদে সরব টলিপাড়া। প্রতিবাদ মিছিল হোক কিংবা যে কোনও অনুষ্ঠান—সর্বত্র নায়িকাদের একটাই দাবি ‘ন্যায় বিচার চাই’। ১৭ দিন হয়ে গেল এখনও পর্যন্ত তিলোত্তমার ঘটনার কোনও উত্তর মেলেনি। যে কোনও নায়িকার সমাজমাধ্যমের পাতা ঘাঁটলে একটাই পোস্ট দেখা যাবে। সোমবার যেন আরও কড়া তাঁদের প্রতিবাদের ভাষা। কয়েক দিন আগে শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় একটি পোস্ট করেছিলেন। যে ছবি নিজের সমাজমাধ্যমের পাতায় ভাগ করে নিয়েছিলেন তিনি যা স্পষ্ট করে গারুদা পুরাণ অনুসারে ধর্ষকের শাস্তি হওয়া উচিত। এবার আরও এক নতুন পোস্ট শেয়ার করেছেন নায়িকা। সেখানে লেখা,”একবার মোমবাতির পরিবর্তে ধর্ষকদের জ্বালিয়ে দেখুন, তাতে হয়তো ধর্ষণের সংখ্যা কমলেও কমতে পারে। প্রত্যেকবার মেয়েরাই জ্বলবে সেটা জরুরি নয়।” তাঁর এই পোস্ট এটাই ইঙ্গিত দেয় যে প্রতিবাদ থেকে সরে আসার পাত্রী তিনি নন। শেষ দেখে তবেই ছাড়বেন। শুধু শুভশ্রী নন, গর্জে উঠেছেন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, সোহিনী সরকার,স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়-সহ আরও অনেক অভিনেত্রীরাই।

    কয়েক দিন আগে যে ছবি শেয়ার করেছিলেন নায়িকা। তাতে দেখা গিয়েছিল বড় খাঁচার ভিতর এক মানুষ। তিনি সম্পূর্ণ উলঙ্গ। শাস্তি দিতে তার যৌনাঙ্গের উপর খাঁচায় করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে ইঁদুর। যা ক্ষতবিক্ষত করেছে তাকে। এরই সঙ্গে লেখা, এরকমই শাস্তি হোক। যাতে এরপর কোনও পারভার্ট ধর্ষণের কথা ভাবার সময়ও ভয় কাঁপে। এরই কয়েকদিন আগে নিজেই এক কবিতা লিখে প্রতিবাদে শামিল হন তিনি। দাবি করেছিলেন শাস্তির। একই সঙ্গে জানিয়েছেন আর নিয়মে বেঁধে থাকতে চান না তিনি। মানতে চান না কোনও রীতি। তাঁর প্রশ্ন, ‘সংস্কার ধরে রাখার দায়িত্ব কি শুধু আমাদের? ওরা তা হলে করবে কী?” প্রশ্ন হল এই ‘ওরা’ আদপে কারা?

    পুলিশ নাকি প্রশাসন নাকি শুভশ্রীর নিশানায় অন্য কেউ! শুভশ্রী আরও লেখেন, “… অনেক হয়েছেন নোংরামি, অনেক করেছো পাপ/ তাই তো নেই কোনও অনুতাপ। তাই তো ফেসবুকে পোস্টের বন্যা। আমরা না কি পতিতা/ আমরা না কি নষ্টা! দেখ তাহলে, এই নষ্টারাই এবার গড়বে দুনিয়া। যেখানে বাপকেও ছাড়ে না পাপ!” নতুন দুনিয়া গড়ার ডাক দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে চেয়েছেন প্রতিকারও। তবে নেটিজেনদের একটাই প্রশ্ন তাঁকে শুভশ্রীর এই প্রতিবাদ আদপে কার বিরুদ্ধে? একজন লিখেছেন, “আপনার স্বামী রাজ চক্রবর্তী একজন তৃণমূল বিধায়ক। বারবার করে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠছে, রাজের এই ব্যাপারে মত কী? তিনি কি শাসকদলের পদ ছেড়ে দেবেন?”

  • Nanur: অনুব্রতর জেল মুক্তির জন্য মাজারে চড়াতে গিয়েছিলেন চাদর, এলাকায় ঢুকতেই তৃণমূল কর্মীদের মারলেন তৃণমূলীরাই

    Nanur: অনুব্রতর জেল মুক্তির জন্য মাজারে চড়াতে গিয়েছিলেন চাদর, এলাকায় ঢুকতেই তৃণমূল কর্মীদের মারলেন তৃণমূলীরাই

    Nanur: অভিযোগ, নানুরের নওনগর-কড্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের নবস্থা,পুরন্দরপুর,ছাতিমগ্রাম এলাকার অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীরা পাথরচাপরির মাজারে চাদর চড়াতে গিয়েছিলেন। তারপর গ্রামে ফিরতেই তাদের বেধড়ক মারধর করা হয় ৷

    নানুর: আবার উত্তপ্ত বীরভূম। অনুব্রত-কাজল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে উত্তপ্ত নানুর। অনুব্রত মণ্ডলের জেল মুক্তির কামনায় মাজারে চাদর চড়াতে যাওয়ায় বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ। অভিযোগের তীর বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখের লোকজনের বিরুদ্ধে। রীতিমতো বাইক বাহিনী নানুরের গ্রামে গ্রামে তাণ্ডব,মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ভয় দেখায়,ঘর বাড়ি লুটপাট করে। এই মর্মে নানুর থানায় ও বোলপুরের এসডিপিও-র কাছে লিখিত অভিযোগ করেন অনুব্রত অনুগামীরা।

    বর্তমানে গরুপাচার-কাণ্ডে তিহারে বন্দি অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর জেল যাত্রার পর তাঁরই একদা যুযুধান নানুরের যুবনেতা ফায়জুল হক ওরফে কাজল শেখ ভোটে জিতে বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি হন বলে কানাঘুষো শোনা যায়৷ বর্তমানে তিনি দলের জেলা কোর কমিটির সদস্য৷

    অভিযোগ, নানুরের নওনগর-কড্ডা গ্রাম পঞ্চায়েতের নবস্থা,পুরন্দরপুর,ছাতিমগ্রাম এলাকার অনুব্রত মণ্ডলের অনুগামীরা পাথরচাপরির মাজারে চাদর চড়াতে গিয়েছিলেন। তারপর গ্রামে ফিরতেই তাদের বেধড়ক মারধর করা হয় ৷ কাজল শেখের অনুগামীরা গ্রামে গ্রামে বাইক নিয়ে তাণ্ডব চালায়, মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ভয় দেখায়, ঘর-বাড়ি ভাঙচুর করে ৷ এই মর্মে নানুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন অনুব্রত অনুগামীরা। পরে এদিন,বোলপুরের এসডিপিও রিকি আগরওয়ালের কাছেও লিখিত অভিযোগ করা হয় ৷ তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বে আতঙ্কে ঘুম ছুটেছে অনুব্রত অনুগামীদের, এমনটাই জানান তারা৷ আরও অভিযোগ, নানুর থানায় অভিযোগ করেও কোনও ফল হচ্ছে না ৷ পুলিশ কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না৷ যদিও, এই ঘটনায় কোন মন্তব্য করতে চাননি বীরভূম জেলা পরিষদের সভাধিপতি কাজল শেখ। মহম্মদ হাসু বলেন, “অনুব্রত মণ্ডল আর ওনার মেয়ে বিনা কারণে জেলে। সেই কারণে চাদর চড়াতে গিয়েছিলাম। এরপর শনিবার থেকে আমাদের উপর কাজলের অনুগামীরা টর্চার শুরু করেছে। আমাদের অপরাধ কেষ্টদাকে ভালবাসি।”

  • Shikhar Dhawan: কিং খান নন, নিজের বায়োপিকে কাকে দেখতে চান শিখর ধাওয়ান?

    Shikhar Dhawan: কিং খান নন, নিজের বায়োপিকে কাকে দেখতে চান শিখর ধাওয়ান?

    SHIKHAR DHAWAN BIOPIC: আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণার পর শিখর ধাওয়ানকে সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁর বায়োপিক হলে নিজের চরিত্রে কাকে দেখতে চান? জানেন কোন অভিনেতার নাম নিয়েছেন শিখর?

    কলকাতা: ভারতীয় ক্রিকেটে গব্বর যুগের অবসান হয়েছে। কয়েকদিন আগে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়েছেন শিখর ধাওয়ান (Shikhar Dhawan)। সম্প্রতি তিনি জানিয়েছেন, প্রাক্তনীদের ক্রিকেট লিগে তাঁকে খেলতে দেখা যাবে। ক্রিকেট থেকে দূরে থাকা তাঁর পক্ষে সম্ভব নয়। এ কথাও জানান গব্বর। তবে আন্তর্জাতিক ও ঘরোয়া ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার ফলে, তিনি নতুন জিনিস এক্সপ্লোর করবেন বলে জানিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তাঁকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁর বায়োপিক হলে নিজের চরিত্রে কাকে দেখতে চান? জানেন কোন অভিনেতার নাম নিয়েছেন শিখর?

    আসলে ক্রীড়াবিদদের বায়োপিক আজকাল ট্রেন্ডিংয়ে। দিন কয়েক আগেই রাহুল দ্রাবিড়কেও প্রশ্ন করা হয়েছিল, তাঁর বায়োপিক হলে নিজের ভূমিকায় সেখানে কাকে দেখতে চান। দ্রাবিড় হেসে জানিয়েছিলেন, ভালো টাকা পেলে নিজের বায়োপিকে নিজেই অভিনয় করবেন। এ বার শিখর ধাওয়ানের কাছে তাঁর বায়োপিক নিয়ে প্রশ্ন এলে প্রথমেই তিনি জানান, পারলে তিনি খুশি খুশি নিজেই বায়োপিকে অভিনয় করতেন।

    শাহরুখ খান, সলমন খান, হৃত্বিক রোশনদের নাম অবশ্য গব্বর নেননি। শিখরের কথায়, ‘যদি সত্যিই আমার বায়োপিক হয়, তা হলে আমি সেখানে অভিনয় করা পছন্দ করব। আমি যদি সিনেমায় কোনও মাত্রা যোগ করতে পারি, তাতে খুশি হব। আর যদি অন্য অভিনেতাদের নাম বলতে হয়, তা হবে আমি চাইব অক্ষয় পাজি (অক্ষয় কুমার) অভিনয় করুক আমার ভূমিকায়। আর তা ছাড়া অন্য কারও নাম বলতে হলে বলব রণবীর সিংয়ের কথা। ও এত এনার্জেটিক, তাই ওর নাম নিতেই হয়।’

  • বর্ষায় বাজার থেকে চিংড়ি কিনে এনেছেন? রান্নার সময় কোন ভুলগুলি এড়িয়ে চললে পেটের সমস্যা হবে না

    বর্ষায় বাজার থেকে চিংড়ি কিনে এনেছেন? রান্নার সময় কোন ভুলগুলি এড়িয়ে চললে পেটের সমস্যা হবে না

    চিংড়ি মাছ রান্না করতে খুব বেশি সময় লাগে না, তবে চিংড়ি রান্নার সময়ে কিছু সাধারণ ভুলে রান্নার স্বাদ বিগড়ে যেতে পারে। দেখে নিন, চিংড়ি রান্নার সময়ে কোন ভুলগুলি একেবারেই করা উচিত নয়।

    মালাইকারি হোক কিংবা ভর্তা, চিংড়ির যে কোনও পদ হলেই বাঙালির ভূরিভোজ একেবারে জমে যায়। অনেকেই আছেন, যাঁরা মাছ খেতে পছন্দ না করলেও চিংড়ি তাঁদের বড় প্রিয়। চিংড়ি মাছ রান্না করতে খুব বেশি সময় লাগে না, তবে চিংড়ি রান্নার সময়ে কিছু সাধারণ ভুলে রান্নার স্বাদ বিগড়ে যেতে পারে। দেখে নিন, চিংড়ি রান্নার সময়ে কোন ভুলগুলি একেবারেই করা উচিত নয়।

    ১) সারা সপ্তাহের মাছ একবারেই বাজার করে ফ্রিজে রেখে দেন? রান্নার খানিক ক্ষণ আগে মাছগুলি ফ্রিজ থেকে বার করে মাইক্রোওয়েভে ডিফ্রস্ট করেই রান্না সারেন অনেকে। তবে চিংড়ি মাছের ক্ষেত্রে এই ভুলটি করবেন না। চিংড়ি খুব নরম মাছ। এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভাল উপায় হল, রান্নার আট থেকে দশ ঘণ্টা আগেই মাছটি ফ্রিজ থেকে বার করে রাখা।

    ২) মাছের কালিয়া হোক কিংবা রসা, অনেক পদের ক্ষেত্রেই বেশি করে মাছ ভেজে নিলে স্বাদ বাড়ে। তবে চিংড়ি মাছের ক্ষেত্রে কিন্তু এ নিয়ম একেবারেই প্রযোজ্য নয়। চিংড়ি তেলে ছেড়ে হালকা গোলাপি হলেই তুলে ফেলুন আর চিংড়ি মাছ ভাজার সময়ে তেল হালকা গরম করুন। অতিরিক্ত গরম তেলে এই মাছ ভাজলে স্বাদ বিগড়ে যায়।

    ৩) চিংড়ি রান্নার আগে শিরা বার করতে ভুলবেন না। না হলে পেটের সমস্যা হতে পারে। ছুরি কিংবা টুথপিক দিয়ে বাড়িতেই আপনি চিংড়ি পরিষ্কার করে নিতে পারেন। যদি নিজের করতে অসুবিধা হয়, তা হলে চিংড়ি কেনার সময়েই করিয়ে নেওয়া ভাল৷

    ৪) চিংড়ি পরিষ্কার করার সময়ে আমরা পুরো খোসাটাই ছাড়িয়ে দিই। তবে বাকি খোসাটা ছাড়িয়ে দিলেও লেজটুকু না ছাড়ালে ভাল। এতে চিংড়ি মাছগুলি ভেঙে যাবে না। খেতেও সুবিধা হবে।

    ৫) বাজার থেকে হিমায়িত চিংড়ি না কিনে টাটকা চিংড়ি কেনাই উচিত। কারণ, এই ধরনের চিংড়িগুলি রাসায়নিক দিয়ে সংরক্ষণ করা হয় বলে তার স্বাদ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

  • ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্ত বদল! ৪২ চিকিৎসকের বদলির নির্দেশ বাতিল করল স্বাস্থ্য দফতর

    ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সিদ্ধান্ত বদল! ৪২ চিকিৎসকের বদলির নির্দেশ বাতিল করল স্বাস্থ্য দফতর

    শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে চিকিৎসকদের বদলির নির্দেশ বাতিলের সিদ্ধান্তের কথা জানান রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম। একই সঙ্গে তিনি এ-ও জানান, এই বদলির নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ নেই। আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদে পথে নেমেছেন চিকিৎসকদের একাংশ। ফলে ব্যাহত হয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবা। এমন পরিস্থিতিতে ৪২ জন চিকিৎসকের বদলির নির্দেশ আপতত বাতিল করল স্বাস্থ্য দফতর। শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণস্বরূপ নিগম।

    কেন এই নির্দেশ প্রত্যাহার করা হল, তা বলতে গিয়ে স্বাস্থ্যসচিব জানান, ওই চিকিৎসকেরা এখন বিভিন্ন জায়গায় পরিষেবা দিচ্ছেন। তাঁদের বদলি করলে পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে। তাই বদলির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা হল। এতে কোনও বিতর্ক নেই। বদলির নির্দেশ আপতত বাতিল করা হয়েছে। এ ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত কয়েক দিনের মধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানান নারায়ণস্বরূপ।

    উল্লেখ্য, শুক্রবার রাজ্য স্বাস্থ্য এবং পরিবার কল্যাণ দফতর বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই বদলির নির্দেশ প্রকাশ করেছিল। সরকারি বিধি মেনে সেই বিজ্ঞপ্তিতে ‘রাজ্যপালের ইচ্ছায় দায়িত্ব’ দেওয়ার বার্তাও ছিল। কিন্তু এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল পড়ে যায়। বিজেপির অভিযোগ, ওই চিকিৎসকেরা আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন। সে কারণেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের এই ‘প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপ’। বাংলায় চিকিৎসক বদলি নিয়ে শনিবার প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্বও। ৪৩ চিকিৎসকের বদলিকে ‘শাস্তিমূলক পদক্ষেপ’ও বলেছেন বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুণেওয়ালা। অন্য দিকে, চিকিৎসক সংগঠন ‘ইউনাইটেড ডক্টর্স ফ্রন্ট অ্যাসোসিয়েশন’-এর তরফে বদলির প্রতিবাদ জানানো হয়েছে। এক্স পোস্টে বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘বাংলার রাজ্যপাল আমাদের প্রতিবাদ সমর্থনকারী সদস্যদের অন্যায় ভাবে বদলি করেছেন। এই শাস্তিমূলক পদক্ষেপ কিন্তু ন্যায়বিচার ও নিরাপত্তার জন্য আমাদের দাবি স্তব্ধ করতে পারবে না। আমরা আমাদের লড়াইয়ে ঐক্যবদ্ধ এবং দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’’ প্রতিবাদে সরব হয়েছিল অ্যাসোসিয়েশন অফ হেল্‌থ সার্ভিস ডক্টর্সও। এই প্রতিবাদের মাঝেই সিদ্ধান্ত বদলের কথা জানাল স্বাস্থ্য দফতর।\

    ‘প্রভাবশালীরা রাতে বিলাসবহুল ঘরে ঘুমোন, চিকিৎসকেরা সেমিনার হলে’! প্রশ্নে বাদশা

     Lorem Ipsum has been the industry’s standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries,

     Lorem Ipsum has been the industry’s standard dummy text ever since the 1500s, when an unknown printer took a galley of type and scrambled it to make a type specimen book. It has survived not only five centuries, but also the leap into electronic typesetting,

    There are many variations of passages of Lorem Ipsum available, but the majority have suffered alteration in some form, by injected humour, or randomised words which don’t look even slightly believable. If you are going to use a passage of Lorem Ipsum, you need to be sure there isn’t anything embarrassing hidden in the middle of text. All the Lorem Ipsum generators on the Internet tend to repeat predefined chunks as necessary, making this the first true generator on the Internet. It uses a dictionary of over 200 Latin words, combined with a handful of model sentence structures, to generate Lorem Ipsum which looks reasonable. The generated Lorem Ipsum is therefore always free from repetition, injected humour, or non-characteristic words etc.